প্রেস রিলিজ বেড়ার ইমরান হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন আসামী গ্রেপ্তার হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি উদ্ধার।

প্রেস রিলিজ বেড়ার ইমরান হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন আসামী গ্রেপ্তার হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি উদ্ধার। গত ২৬/৩/২০২২ তারিখ রাত অনুমান ১১ ঘটিকার সময় ইমরান (২২) পিতা আব্দুল কুদ্দুস সাং করমজা থানা সাথিয়া জেলা পাবনা খাওয়া দাওয়া শেষে নিজ শয়ন কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। ২৭/৩/২০২২ তারিখ অনুমান ০৬ঃ১০ ঘটিকায় তাকে শয়ন কক্ষে না পেয়ে বাড়ির লোকজন খোজাখুজি করে।একপযায়ে একই তারিখ সকাল অনুমান ০৭ঃ৩০ ঘটিকার সময় ইমরানের মৃতদেহ বেড়া থানাধীন আল হেরা নগর পূর্ব সাকিনস্হ মোঃ লিয়াকত সরকারের বসত বাড়ির দক্ষন পাশে আব্দুর রহমানের ঘাসের জমির ভিতর পাওয়া যায়। ডিসিষ্ট এর বাবা আব্দুল কুদ্দুস বাদী হয়ে ২৮/৩/২২ তাটিখ বেড়া থানায় আসিয়া অজ্ঞাত নামা ব্যক্তিদের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।এই বিষয়ে বেড়া থানার এফআইআর ১৪/৫৪ তারিখ ২৮/৩/২২ ধারা ৩০২/৩৪ পেনাল কোড রুজু করা হয়।এসআই জুবাউদুল ইসলাম কে মামলার তদন্তকারী অফিসার নিযুক্ত করা হয়।হত্যাকান্ডের বিষয়টি সবোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে জনাব মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম পুলিশ সুপার পাবনা সাবক্ষনিক মনিটরিং করেন।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেড়া সাকেল, জেলা গোয়েন্দা শাখা, পাবনা র নিদেশনা ও সহ যোগিতায় ওসি অরবিন্দ সরকার, এসআই জুবাইদুল,ফারুক সরকার এএসআই মতিন, আনোয়ার ও ফোস সহ বেড়া ও নারায়নগন্জের ফতুল্লা থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন।ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত ১/ আজাদুর রহমান নবীন(২৪) পিতা আব্দুল মাজেদ ২/ আলাউদ্দিন (২০) পিতা মালপক মোল্লা উভয় সাং স্যানাল ওাড়া বেড়া, পাবনা দেরকে গ্রেফতার করেন। জিঙ্গাসাবাদে নবীন জানান ২০১৫ সালে ইমরান তার ভাই আরাফাত কে অপহরন করিয়া হত্যা করে।প্রায় পাচ বছর ইমরান যশোর কিশোর সংশোধনাগারে থেকে ৮/৯ মাস আগে বের হয়। এবং তাদের বলে কি করতে পারলি।নবীন ভাই হত্যার প্রতিশোধ নিতে ইমরানের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে মেয়ে কন্ঠে প্রেম করে।২৫/৩ /২২ তারিখ নবীন কক্সবসজার থেকে নারায়ন গন্জ এসে আলাউদ্দন এর সাথে পরিকল্পনা কর।দুইজন একসাথে বেড়া চলে আসে।এবং হত্যার জন্য ছুরি ও দড়ি কিনে।২৬/৩/২২ তারিখ রাত অনুমান ১১ঃ৩০ ঘটিকার সময় নবীন পূব পরিকল্পনা মোতাবেক ইমরান কে মেয়ে কন্ঠে প্রেমিকার অভিনয় করে আলহেরা নগর লিয়াকত হোসেন এর বাড়ির পাশে নিয়ে আসে।ইমরান তিন প্যাকেট চিপস নিয়ে সেখানে আসিলেই আগে থেকে ওত পেতে থাকা নবীন ও আলাউদ্দিন জাপটে ধরে রশি দিয়ে পেচিয়ে পাশের ঘাস ক্ষেতে নিয়ে যায়।ইমরান ছুটে যাওয়ার চেষ্টা করিলে নবীন ও আলাউদ্দিন ছুরি দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ইমরানের মৃত্যু নিশ্চিত করে পাশেই একটি পুকুরে ছুরি ফেলে দিয়ে চলে যায়।আসামী দের দেয়া তথ্য মতে ছুরি দুটি উদ্দার করা হয়েছে। গে্রফতার কৃত আসামী দ্বয় কে আদালতে হাজির করা হয়, তারা ১৬৪ ধারা স্বীকারোক্তি মূলক জবান বম্দি দেয়।আদালত আসামীদের কে জেলহাজতে প্রেরন করেন।







সর্বশেষ সংবাদ
DIG Homepage